গাড়ির মডেল এবং ব্র্যান্ড:
রিপুটেশন: যে ব্র্যান্ড এবং মডেলের গাড়ি আপনি কিনছেন, তার বাজারে কী ধরনের রেপুটেশন আছে তা জানুন।
রিসেল ভ্যালু: কিছু ব্র্যান্ড এবং মডেলের গাড়ির রিসেল ভ্যালু বেশি হয়, যা ভবিষ্যতে আপনার জন্য লাভজনক হতে পারে।
রক্ষণাবেক্ষণের খরচ (Maintenance Cost):
পার্টসের সহজলভ্যতা: গাড়ির পার্টস সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ী কিনা তা জানুন।
সার্ভিসিং খরচ: বিভিন্ন সার্ভিস সেন্টারে গাড়ির সার্ভিসিং খরচ কেমন তা যাচাই করুন।
ইনস্যুরেন্স এবং ট্যাক্স (Insurance and Tax):
ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম: পুরনো গাড়ির জন্য ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম কেমন হতে পারে তা জানুন।
ট্যাক্সের নিয়ম: আপনার এলাকায় পুরনো গাড়ির জন্য কী ধরনের ট্যাক্স প্রযোজ্য তা জানুন।
ডিলার এবং সেলার যাচাই (Dealer and Seller Verification):
বিশ্বস্ততা: ডিলার বা সেলার কতটা বিশ্বস্ত তা যাচাই করুন।
রিভিউ এবং রেটিংস: অনলাইন রিভিউ এবং রেটিংস দেখে ডিলার বা সেলারের সম্পর্কে ধারণা নিন।
ওয়ারেন্টি এবং গ্যারান্টি (Warranty and Guarantee):
ওয়ারেন্টি: কিছু ডিলার পুরনো গাড়ির উপর নির্দিষ্ট সময়ের ওয়ারেন্টি দেয়। এ সম্পর্কে জানুন।
আফটার সেল সার্ভিস: গাড়ি কেনার পর ডিলার কী ধরনের আফটার সেল সার্ভিস দেয় তা জানুন।
গাড়ির মালিকানা স্থানান্তর (Ownership Transfer):
ট্রান্সফার প্রসেস: গাড়ির মালিকানা স্থানান্তরের পুরো প্রসেস সম্পর্কে জানুন।
ফি এবং চার্জ: মালিকানা স্থানান্তরের সময় কী কী ফি এবং চার্জ প্রযোজ্য হবে তা জানুন।
টেস্ট ড্রাইভের সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:
সাসপেনশন এবং ঝাঁকুনি: রাস্তায় বিভিন্ন ধরণের ঝাঁকুনি এবং গর্তে গাড়ির সাসপেনশন কেমন কাজ করে তা দেখুন।
সাউন্ড সিস্টেম এবং এয়ার কন্ডিশনিং: সাউন্ড সিস্টেম এবং এয়ার কন্ডিশনিং সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা যাচাই করুন।
রিসার্চ এবং প্রস্তুতি:
অনলাইন রিসার্চ: অনলাইনে বিভিন্ন ফোরাম এবং রিভিউ সাইটে গাড়ির মডেল এবং ব্র্যান্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
তুলনা: বিভিন্ন মডেল এবং বিকল্পের মধ্যে তুলনা করুন যাতে আপনি সেরা ডিলটি পেতে পারেন।
এগুলো ছাড়াও, গাড়ি কেনার সময় আপনার নিজের প্রয়োজন এবং পছন্দ বিবেচনা করুন। এই বিষয়গুলো লক্ষ্যে রেখে, আপনি পুরনো গাড়ি কেনার সময় আরও আত্মবিশ্বাসী এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।